সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচয়ের মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে তোলার পর বর আবুল হোসেনের ওপর প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে—এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগকারী সৌদি প্রবাসী আবুল হোসেন বলেন, তিনি ঢুকেছেন একটি দীর্ঘ সম্পর্কের মধ্যে যেখানে কিশোরগঞ্জ ও বগুড়া উপজেলার এক নারীর সঙ্গে ভার্চুয়ালভাবে বিচিত্রভাবে তার ‘বিবাহ’ সম্পন্ন হয়।
আবুল হোসেন অভিযোগ করেছেন, সম্পর্কের পরে ওই নারী — যাকে পরিচয়ে ‘নেহা আক্তার’ নামে বলা হচ্ছে—প্রেমের আবেশ দেখিয়ে ধীরে ধীরে অর্থ নেওয়ার ব্যবস্থা করে এবং পরবর্তীতে কৌশলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। তিনি আরও দাবি করেছেন, পরে কাবিন-নামা যাচাই করা হলে তা বৈধ কাগজপত্র নয় বলে সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে ওই নারীর আসল নাম সম্ভবত ‘মিম’ এবং তার পরিবারের কিছু সদস্য এই চক্রে জড়িত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে—তবে এই অভিযোগগুলো বর্তমানে স্বতন্ত্রভাবে যাচাই করা হয়নি। অভিযোগকারী দাবি করলে পুলিশে অভিযোগ করা হয়েছে কি না, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। স্থানীয়দেরও এ বিষয়ে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া মিলেছে, তবে কোনো দফতর বা সরকারি সূত্র থেকে এ সংক্রান্ত নিশ্চিত বিবৃতি পাওয়া যায়নি।
এই রিপোর্টে উপস্থিত সংশ্লিষ্ট পক্ষের মন্তব্য দেওয়া হয়নি—কারণ অভিযুক্ত বা তাদের পরিবারের বক্তব্য পাওয়া যায়নি বা পাওয়া গেলে সেটাও এখানে যুক্ত করা হবে। প্রতারণার অভিযোগ ধরা পড়লে আইন অনুযায়ী তদন্ত ও প্রমাণের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
ভুক্তভোগীরা দ্রুত স্থানীয় থানায় অভিযোগ করুন এবং ব্যাংক লেনদেন/ট্রান্সফার সংক্রান্ত কাগজপত্র, কথোপকথনের নথি সংরক্ষণ রাখুন—এসবই তদন্তে সহায়ক হবে।
Leave a Reply